লোভের নামতায় ঝাঁজরা টিকলি পাড়ের চুল রক্তের বিলাপে উড়ে মধ্যকক্ষ ছুঁয়েছিল।
টুকরো কাঁচের বিছানো জানালায় এখনো দেখে সবাই।
বুকে শুষে নেয় মানুষ বাতাসের কান ঘেঁষে চিৎকারের চোটের বিভাজে থাকা-
টকটকে লালের দর্শিত অনুভূতি।
জঠরের জন্মে পরবাসী প্রিয়তি মনের মানসে রেখেছিলো পুঁতে আজন্ম মানবীয় প্রতিশোধ।
সীমাহীন কিছু কষ্টের শেষ পরিণতি পৃথিবীতে জেগে রয় হুইসেল দেয়া রাতের প্রহরীর কর্তব্যের মতো।
অথবা গানের সুরে লুকিয়ে থাকা রহস্যজনক উচাটনে-
যজ্ঞ মানুষের মনেও ভালোবাসার নৃত্য যখন আনন্দ লিখে ঠিক তার স্রোতে ব্রত।
সেদিন সব শেষ হয়ে যায়নি, হতে পারেনি, পারতো।
পরের গল্পে রূপকার কোন রচয়িতা?
ধ্বংসের লীলা ভুলে, উজানে নাউ ছুটিয়ে-কঠিন তেজের জোয়ারে সাহসে
তুমি বেঁচে থেকেই পৃথ্বীজয়ীতা।
ভেজা চোখে নয়, কঠিন বঙ্গ-বাঁধনে হাসিমুখে রচিত হবে জীবনের শেষ ক’টি পাতা।