তুমি বিভুক্ষ রঙে তাকিয়ে তারা
ঘোরে ঘোরে নীহারিকা,
শত সহস্র গ্রহের মাঝে
প্রাণের ধূলিকণা।
সৃষ্টি আদি জীবন জনম মরণ পেল স্থান
সৃষ্টি আদি মাতাপিতা পাপে,পাপ মৃত্যু আহ্বান
ঘেরিয়া ঘুরিয়া শুধু শুধু ধূলি নব নব গ্যাসরঙ,
মহান মিলন উন্মাদ সুখ ,ব্যথাতুর হলো সব।
ব্যথাতুর হলো কৃতিকা রোহিণী ,ব্যথাতুর যীশু খ্রিস্ট
ব্যথাতুর হলো জল স্থল যত ,মহান অন্তরীক্ষ
ব্যথাতুর হলো তোমাতে আমাতে আবেগের ঢোক শব্দ
ব্যথাতুর হলো রাগিণী কবিতা ,অনন্ত সুর দ্বন্দ।
সেই মহাকালে মিলন হওয়া বিস্ফোরণের তালে
মাটির প্রদীপ কেঁদে কেঁদে সাড়,কম্পন শুধু জ্বলে
বজ্রমেঘে ঝড়ের মতো অনুভূতি যাত বলে
তারি চেয়ে ভারী অজানা পূজারী ,চক্র রঙে আসে
দুর্বার গতি ,ঘূর্ণন করি, কৃষ্ণচক্র ঘোরে
ঘোরে ঘোরে ঘোরে ছিন্ন গলা ,যেন শিরাগুলো ছেড়ে
ভয়ঙ্করী বজ্রসম মহাঘূর্ণন ব্যথা
জন্ম লভিল জড়তার প্রাণে, প্রেমের কথকতা!



লেখা আরো বাকি আছে।কবে আবার ভাবের উদয় হয় ঠিক নাই।আবার যখন ভাব আসবে বাকিটা লিখব ইনশাল্লাহ।