মানুষের ভীড়ে অমানুষের মহড়া দেখছি কতো,
ভদ্রতার খোলসে মানুষের মুখোশে লুকায়িত শতো।


গুটি কয়েক সাহিত্যের প্রচ্ছদ গাত্রে পরে,
সাহিত্য নয় নিন্দাই যেনো নিত্য চর্চা করে।


কত সংখ্যক,নিরাময় ঘর নামে,খুলে আছে কসাই খানা,
পশু জবাই?একদম নয়,প্রতিদিন জবাই হয়,মানব হৃদয় টানা।


যৌতুকের দাবীতে ভিখারীর বেশে নিজ শ্বশুরালয়ে,
দাবী করে বসে যাদুর বাকসু,পণ শতেক- যা রেখেছিলো? যেনো তার পিতা কোন এক সময়ে।


গণতন্ত্রের নামে এক নায়ক তন্ত্রের হচ্ছে নীরব চাষ,
আমজনতা এখন আর আমজনতা নাই হয়েগেছে সব ভোকাস।


খবরের কাগজ চ্যানেল গুলোও আজ করে ক্ষমতাধরের তাবেদারী,
ধর্ষিত মানবতা,মানব ব্যাথায় নিমজ্জিত, করছে নীরবে আহজারী।


পাঠশালায় সময় দেয়না আজ মানুষ গড়ার কারীগর,
অর্থের বদৌলতে স্বীয় শিক্ষাঘরে শ্রেণী কক্ষে থাকে সারাদিন ভর।


বাজার,ঘাট ইজারাদারে দলীয় পাতি নেতার শ্যালক,
ন্যায্য মূল্যের পাইনা সওদা আমরা গরীব আমরা আহম্মক।


এই মানুষগুলো কবে জানি মানুষ আবার হবে?
মানুষের মতো দেখতে শুধু আসলে হায়না সবে।


সভাব তোমার না পাল্টালে মানুষ তুমি কেমনে হবে?
ভবিষ্যৎ এ হয়তো সবাই মানুষ দেখতে যাদুঘরেই যাবে।


রচনায়ঃ২৮/০১/২০১৮ খীৃষ্টাব্দ
---------------------------------------
কক্সবাজার।