কাগজের পাতা খুলতেই আসে ধর্ষিতাদের কান্না
শত মায়ের হাহাকারে বহে আখি জলের বন্যা
ক্ষমতার বলে নারীদের আজ সম্ভ্রম নেয় লুটে
এসব করছে তারাই, যাদের ক্ষমতা বিনা ভোটে।
জনপ্রতিনিধি নাম নিয়েছে তাই মান গিয়েছে ছেড়ে,
মায়ের হাত থেকে যুবতি মেয়েকে নিচ্ছে ওরা কেড়ে।
সমাজের যারা মাথা মুরব্বি হিংস্র তারাই বেশি,
ছেলের বিয়েতে পাত্রী দেখে জাগে বাবারই কাম রাশি,
কেউবা করে ছেলের বউকে করে, কেউ প্রতিবেশি পান্না,
কেউবা ধর্ষণ করছে আপন মাতৃতুল্য কন্যা।
কোন যুগে মোরা এসে গেছি আজ বুঝতে যে মন চায়,
মানুষ এত নিকৃষ্ট যা বনের পশুও নয়,
ধর্ষণ যে এক মহামারী ব্যধি আক্রান্ত সবাই,
এক নারীকে কয়েকজনে ধর্ষণ শেষে করছে জবাই,
আগে মানুষ করত সবাই পুতুল বিয়ে খেলা,
এখন মানুষ ধর্ষণ করে কাটায় সারা বেলা,
কলেজ পড়েও বুঝত না কেউ যৌন অনুভূতি,
৫ম শ্রণীর ছাত্রও ধর্ষণ করছে দিবা রাতি।
শিক্ষক করে শিক্ষিকাকে, নয় ত কোন ছাত্রী
বাসের শ্রমিক করছে ধর্ষণ পেলে নারী যাত্রী।
বান্ধবীকে বন্ধুরা সব মিলে করে ধর্ষণ,
এক পুরুষে অন্য নারী পেলে হয় সুদর্শন,
অনেক কথা শুনছি যেটা হয়েছে প্রকাশিত,
কোথাও কোথাও স্বামীর দারা স্ত্রী হয় ধর্ষিত,
যথা তথা হচ্ছে দেখ যৌন নিপিড়ন,
প্রাণ ও মানের ভয় দেখিয়ে হচ্ছে কত ধর্ষণ।
ধর্ষণ একটা মরন ব্যধি প্রতিকার কি নাই,?
প্রতি ধর্ষণ শেষে কেন আমরা বিচার চাই?
সব ঘটনার পরেই দেখি বিশাল সমাবেশ
অন্যায় আর অবিচারে ছেয়ে গেছে দেশ,
তাই ত এত ধর্ষণ আর নারী কেলেঙ্কারী,
সব কিছু নির্মুলে চাই উদ্যোগ সরকারী।