নারী হল মায়ের জাতী, বলে সকল লোকে,
পুরুষ সদা ফুফরে কাঁদে সেই নারীদের শোকে।
ওগো প্রানের মা-বোনেরা শোন দিয়া মন,
সঠিক পথে চলবে তোমরা বাঁচবে যতক্ষণ।
রাস্তা ঘাটে চলবে যখন রাখবে ঢেকে গা,
করবে না তা, যখন তোমার মনটা চাবে যা।


তোমার দেহ অন্য কাউকে দেখতে দিওনা,
রাস্তায় গেলে কোন সময় ওড়না ছেড়না।
ওড়না দিয়ে রাখবে ঢেকে তোমার পুরো বুক,
যদি অন্য পুরুষ না দখেতে পায় তাতেই তোমার সুখ।


কিন্তু তোমরা করছ যেটা নিত্য পথে ঘাটে,
না জানি যে, ক‘দিন বাদেকি অঘটন ঘটে।
নারী জাতীর কেমন স্বভাব- দেখছি দুনিয়ায়
নিজের দেহ আলগা করে মানুষকে দেখায়।
বড়লোকের মেয়েরা ত ওড়না পরেনা
ওরা বলে এখন নাকি ওড়না চলেনা।
গেঞ্জি আর প্যান্টে নাকি মানায় তাদের ভারী
সবার জন্য সব অধিকার পুরুষ কিংবা নারী।
এমন ভাবে চলে ওরা যেন আদুল গা,
ওদের দেখে পথচারী গর্তে ফেলে পা।
বাসের চালক দেখতে দেখতে ঘটায় অঘটন,
খোলা শরীর দেখে দেখে বাড়ছে যে ধর্ষণ।


চারিদিকে শুধু নারী আর গাড়ী,
দুটোই বেসামাল গাতিতে ছুটছে
পথে ছুটছে ওরা সীমাহীন মাত্রায়,
কতবার হল দুর্ঘটনা, হল খুনো খুনী ধর্ষন,
তবুও ভাবেনা, একটুও থামেনা ওই বেসামাল যাত্রায়।


গাড়ী থামেনা, নারী মানেনা- আইন বাধা শৃঙ্খল,
উভয়েই আজ দুর্নিবার,তাই হচ্ছে হেন অমঙ্গল,
গাড়ী মানে না আইন, আর নারী মানেনা বাধন,
তাই ত হচ্ছে অকাল মরণ, আর যেখানে সেখানে ধর্ষন।
নারীর দেহ পুরো পুরি আজ হচ্ছে দৃশ্যমান,
ক্রমেই চলেছে হৃাস পেতে আজ নারীদের সম্মান।


নারীরা ত পথে ঘাটে আজ অনেক খোলা মেলা,
কেউবা এটা ফ্যাশন ভাবে কেউ বা ভাবে জ্বালা।


ছোট ছোট পোশাক পরে মোটা মোটা নারী
ধর্মীয় জ্ঞান লাজ ও শরম গেছে ওদের ছাড়ি।
এমন পোশাক পরে ওরা না পরার মত,
সবই দেখা যায় যে তাদের উঁচু নিচু যত।
মানুষকে দেখাতে ওদের ওমন বাহানা,
তাই ত ওরা কিছু ঢাকে পুরো ঢাকেনা।
যদি নারী গেঞ্জি পরে পুরুষ লোকের মত
ওই নারীকে দেখে চেয়ে মানুষ শত শত।
এমন কথায় হয়ত বলবেন যাদের মনটা
নয়কো ভাল তারাই শুধু দেখে,
আমার প্রশ্ন নারী গুলো ওড়না ছাড়া
বাইরে কিসের সখে?


আরেক প্রশ্ন এমন পুরুষ ক‘টা আছে দুনিয়ায়,
যার নারীর প্রতি আগ্রহ নাই মনস কামনায়?
পুরুষ জাতী নারীর প্রতি অতি আকৃষ্ট
নারী প্রেমি পুরুষ সদা খোদারই সৃষ্ট।
এটা যেমন স্বভাব সদা সকল পুরুষের
পুরুষকে পাগল করণের ইচ্ছে নারীদের।
তাই নারীরা তাদের দেহ করাতে দর্শন
সমাজ ব্যপি রোগের মত ছড়াচ্ছে ধর্ষণ।