মিথ্যেবাদীরা খুব সুন্দর করে বলে-
সত্যকে মিথ্যে মিথ্যেকে সত্য করে ।


প্রতিটি অসত্যকে কথার প্রলেপনে
নিগূঢ় সত্যতা দানে
ঋদ্ধ হস্ত ;
ওস্তাদ ওরা !
যেমন বাহারী রং কামের পর নিখুঁত মসৃন দেখায় প্রতিটি বস্তু
সমস্ত কর্দমা বির্বণতাকে ঢেকে-


মিথ্যে এ্যালার্ম ঘড়ির সাইরেনে আজও ঘুম ভাঙে দেশ প্রধানের,
সভা শেষে পরাবাস্তব আশান্বিত বক্তৃতা শুনে
তবুও স্বপ্ন দোষী হয় কালো চশমায় জনতা
দিবা শয়নে-


“ স্বাধীনতার চিল্লা কলায় মশা মাছির ভনভন
মুক্তমনার সার্টিফিকেট দেয় সমারোহে-এখন “


কেমিক্যালের লেলিহান দাবাগ্নি
অমোঘ ইশারা জোরে
রাত না পেরোনো ভোরে
ভনে যায় গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণ !


৫২>৬২>৬৯>৭১ লড়া জাতি ভুলে যায়
ইয়াহিয়া, জিন্নাহ , ভুট্টুখান ,
অবাক বিষ্ময়ে তাক লাগায় চোখে । মূহুর্তের গল্পকার---
( সুরকার) শুনায় হেমিলিয়নের গান ।


কথার পিঠে কথা বলে যেমন আড়াল করে যায় কতো কথা
দক্ষ কথক;
ঘটনাকে দূর্ঘটনার মানদণ্ডে উন্নতি করে চালবাজ অধ্যাপক !
ঘটায় ঘটনার পিঠে হাজারো ঘটনার পট,
বদলায় দৃশ্যপট !


পুটুলি পরা চোখে জনতা কূল খুঁজে হয় ব্যাকুল.
বেকুব!
কালো চশমা আখিঁ পৃষ্ঠে আঠার মতো আজ
মানান সই খুব !


____পতেঙ্গা
____চট্টগ্রাম।