গরীবের ভুখা মুখ রুগ্ন দেহ
দেখতে কদাকার পায়না স্নেহ


সেন্ট নয় নামীদামী পঁচা বাসির
কাছে গেলে নাক সিটকায় গা শিরশির!


মুখে নেই ক্লোজ আপ পেপসোডেন্ট
হা করে কথা বলায় কি বিদগুটে সেন্ট!


কালো হোক ধলো হোক পথের ছেলে
দেখলেই গা ঘিন ঘিন করি অবহেলে


বেয়াদব ভাষা নেই কথা জানে না
শিক্ষার লেশ নেই কলম চিনে না!


জোতচোর গুন্ডা করে আরো নেশা
ওদেরকে ভাবা যায় দেবো ভালোবাসা?


যতো নীচ খারাপ কাজ ওরাইতো করে
ওদের ছোড়া হাত বোমায় সভ্যরা মরে ।


করে কতো খারাবি মানবতাহীন
ওদের কে ভালোবাসা নয় সমোচিন!


ওদের জন্য শুধু ;ঘৃণা আর ঘৃণা
মানবের মতো হলেও ওরা মানুষ না!!


একবার ও কি ভেবেছি কেন ওরা এমন করে
কেমন লাগে একদিন থাকলে অনাহারে?
নিত্য ওরা যুদ্ধকরে আহার করে জোগাড়
তোমার আমার মতো ওদের নেইতো টাকার পাহাড়!
তোমার মতো আমার মতো দেয় না কলমের খোঁচ
টেবিল তলে হাতটা পেতে নেয় না কভু ঘুষ!
তোমার মতো আমার মতো থাকলে ওদের অর্থ
তোমার মতো আমার মতো ওরা ও হতে পারতো...?
সব কিছু হয় ভাব আর অভাবেরই ফলে
কেউ হয় ধনীর আর কেউ পথের ছেলে...


(ভাব আর অভাব
বদলায় প্রানীর স্বভাব)


পতেঙ্গা,চট্টগ্রাম।