কাজল চোখের মেয়ে
তুমি কী জানো না.?
তুমি আমার প্রিয় অসুখ,
প্রিয় সুখ..প্রিয় দুখ!
আমি চাই আমার সকল দু:খ কষ্টে,
তোমার মাথা থাকুক বক্ষ জুড়ে।
আজ আমার গায়ে ভীষন জ্বর;
তোমার ঠোট হোক তাই জ্বর সারাবার ঔষধ!


কাজল চোখের মেয়ে
বর্ণমালায় চিঠি লেখো আমায়;
ছন্দে ছন্দে গীতিমালা বানিয়ে উওর দেব তোমায়।


কাজল চোখের মেয়ে
রোজ তুমি ঘুম ভাঙাও মধ্য রাতে!
ছলনার বীজ কেন বপন করো এসে স্বপনে.?


কাজল চোখের মেয়ে
চলো বাধার দেয়াল ভেঙে দূরে অনেক দূরে কোথাও,
যেখানে গেলে থাকবে না হারানোর ভয়।
বাধবো সুখের ঘর,
আঙুলে আঙুল রেখে থাকব নির্ভর।


কাজল চোখের মেয়ে
তোমার মন খারাপের দিনে,
হিয়ার মাঝে যখন অস্ফুট কাটা ফুটবে!
পাহাড়ের এ প্রান্তে দাড়িয়ে;
চিৎকার করে বলবো ভালোবাসি তোমায়।
পাহাড়ের হিংসে হবে,বেচারা জ্বলে পুরে মরবে
সহ্য করতে না পেরে,
আমার স্বরে প্রতিধ্বনি শুনাবে তোমায়!