নির্জন নিসঙ্গ নির্ঘুম রজনীতে
ভালো লাগে তোমায় নিয়ে ভাবতে!
ইচ্ছে করে সুনিপুণ শিল্পী হয়ে;
স্বপ্নের রং তুলিতে,
তোমার প্রতিমা একে বসিয়ে দেয় হৃদয় মন্দিরে।


চলো আজি এই শ্রাবণ বারিধারায়
খোলা আকাশের নিচে,
দু'জন বৃষ্টিতে ভিজি আনমনে।


বৃষ্টির জল যখন তোমারর দীঘল কালো কেশ ছুঁয়ে
কাঁধ বেয়ে,
এসে পরবে নীল শাড়ীর আঁচলে!


তখন কেটে যাবে মন আকাশের মেঘের ঘনঘটা
বিজলী দিবে হাসি,
স্বগৌরবে কৃষ্ণ মৃওিকা দিবে ভাষ্য,
বেরিয়ে আসবে অপরূপ রূপের রহস্য!


ওগো নিরুপম!
আঁখি মেলে দেখো লক্ষ কোটি তারা উঠেছে গগনে।
চয়নিক তারা নিশি আজ জাগিছে,
প্রিয়ার বিরহ বেধনে!
এমনি ক্ষনে চলো বেড়িয়ে পরি অজানার উদ্দেশ্যে।


হাটার চলে আমি যখন স্পর্শ করব
তোমার হাতও কাঁধ,
জানো তখন কি হবে.?
তুমি চোখ বন্ধ করে অনুভব করবে
হাজারও উষ্ণ অনুভূতি!
জেগে উঠবে দীর্ঘ রজনী ঘুমিয়ে থাকা
অজস্র ভালোবাসার আকুতি।


আমার সকল অনুভবে অনুরাগে
বিচরণ তোমার।
রোজ তুমি নুপুর পায়ে হেঁটে বেড়াও মন করিডোরে!


তাই বলছি প্রিয়
সকল বিষন্নতাকে বিদায় জানিয়ে,
চলো পা বাড়ায় গাঁয়ের শ্যামল আঁকা বাঁকা পথে!


এসো এক বিকেল হুট তুলে রিকশায় ঘুরি
দু'কাপ চা'য়ে দিবস শুরু করি,
শিশির ভেজা ঘাসে নগ্ন পায়ে হাটি,
সন্ধায় নদী তটে দাড়িয়ে সূর্যাস্ত দেখি!
চলো জোছনা বিলাসী ক্ষনে খেয়া বায় প্রেমের মোহনাতে!