মোমবাতি হাতে মানুষ গুলো
বাতাস দেখে বাবাল করে,
যেমন মৌমাছিতে মৃণালিনী..
বৈভব দেখে বৈরাগ্য ছাড়ে।


এক্কেবারে ঘুরে একশ আশি
দৈব তত্ত্বের দেয় দৈববানী,
অসার বস্তু হয় অমৃত তখন
গোঁসা ছেড়ে গাধার মুছে গ্লানি।


শাঁখের করাত সুখের লোভে
নারদ নরকের হয়ে নৃত্য করে,
বিরস বদনে বিষ্ণু নাম যেন
বিরক্তিকর হয় বিভাস সুরে।


রামের সাজে রাক্ষস রাবন
গোক্ষুরোর গায় গুনগান,
মন্দের মিথ্যায় মমত্ব দেখায়
হিয়ার হিল্লোলে তা বিদ্যমান।
                 -------- রঞ্জন গিরি।