এলোমেলো ভাবনা নাড়া দেয় আমায়।
চমকে ওঠি,
ভাবতে বসি।
হামাগুড়ি দিতে দিতে খেলাচ্ছলে অনেক ভেবিছি,
অব্যক্ত ভাবনায় মুখের বিকৃতি ঘটেছে শুধু।
কৈশোরে মশগুল থেকেছি অলীক কল্পনায়,
অনেক মধুময় রাতে
অনেক রঙ্গিন দিনে
সোহাগ আর সুখের আবেশে মগ্ন ছিলাম আমি।
যৌবনের ভাবনা ছিন্নভিন্ন হয়ে
ডালপালা ছড়িয়েছে তারপর।
আমি মুগ্ধ হয়ে এগিয়ে চলি,
পুঞ্জীভূত ভাবনায় ভরি আমার মন।


অবশেষে একদিন
পরলোকের পারে গিয়ে দাঁড়াই,
পাতাগুলো একেএকে খসে পড়ে,
উড়তে থাকে হাওয়ায়,
এপারের ভাবনা এপারে রেখে দিয়ে
ওপারের ভাবনায় বিভোর হয়ে পড়ি।