শিকলভাঙা কান্না আজও ভুলতে পারি নি।
চারদিকে জোকার হাসি লাফিং গ্যাসের কোলে ,
হতাশ পাখি যন্ত্রনা সয়, অভ্যেস মতোই,
বনের গভীরে গিয়েও মন যে উপবাসী।


কাকেই বা দোষ দেব তাই মন আয়নায়,
ভেতরে থাকা দানবকে আমি আগে দেখিনি,
ইঞ্জিনের হাঁসফাঁস বুঝি থামবার নয়,
তবু অঙ্গার পুড়ে পুড়ে একসময় ছাই।


জীবনটা নতুন করে আবার দেখে যাই,
অবিরাম নৃত্যরত কলেজের ছট্ফট্,
কোথাও তাসের বিবি, বিবি হতে ভালো,
কেউ বা পশরা সাজিয়ে হতাশ মনে বসে।


এককোণে পড়ে থাকা উদাসী মনটা যেন-
নজরেতে আসে না কারোই ; অবাঞ্ছিত বলে,
কেউ এলো না যাকে মন দেওয়া, নিঃসংশয়।
আসলে কেউ নেই আজকে মন কারবারী।


গতকাল পারুল বলেছিলো, ও মুক্তি চায়,
মুক্তি ওকে পৌঁছে দিয়েছে সিলিং ফ্যান পথে,
এখানে সস্তায় প্রেম বিক্রি হয়, লেনদেনে।
হিমশীতল মন যে পোড়ে জলন্ত অঙ্গারে।