ভোরের আকাশে ধুমকেতু দেখে
একবার আঁতকে উঠেছিলাম,
মনে হয়েছিল পুতুলখেলার
সেই কারিগরটার কথা,
স্পষ্ট দেখলাম মুণ্ডু থেকেই
একঝাঁক জলন্ত শলাকা ...


জানি না পেছন হতে কে খেলাচ্ছিলো?
এক‌টি সুতো বরাবর দুলকি চালে
বেশ এগিয়ে চলছিলো,
এক প্রান্ত হতে আরেক প্রান্তে!
দুরদুর বুকে অনুভব করেছিলাম,
এভাবেই দুইপ্রান্তের মধ্যে
অসংখ্য শলাকা নিত্য নিয়মিত
কাজ করে চলছে অবিরত ...


ধুমকেতু আর আসে না।
হাজার ভীতির মাঝে যদিও আমি
মাঝে মাঝেই সকালে বিছানা ছাড়ি,
কাকে দেখতে চাই এই বয়সে -
তাও ঠাওর করতে পারি না।
ধুমকেতু না নেপথ্যের সেই  চালক...