তোর ছেঁড়া জিন্সটায় চেয়ে রইলাম দ্বাবিংশ শতাব্দীর তারার যুগে
                                               খানিকটা রক্ত গড়াবার তীব্র নেশায়,
শীতাঙ্গের নাতিশীতোষ্ণ উৎসব পরিভ্রমনের পারিভাষিক প্রারম্ভে—
ঠোঁটের ডগায় উঁচু লিপিস্টিক সদ্য প্রস্ফুটিত কুমারীর উরুসন্ধি বেয়ে জীবনের মিছিল
পাথর ভাঙ্গা রাজার বেছায়ান, প্রথম প্রহরে!
দিদার সাদা চুল বেয়ে ঝরে পড়া আততায়ী গল্প সারভাইভারগণ
জুলিয়েট-সম্ভ্রমের লালোসায় ঘনীভূত প্রত্যাখ্যাত প্রত্যাশা একটু উজিয়ে।
কম কোনটায় আমিও কম যাই নে—
মোষ মাংসের কাঙ্গালে হাত-কর গুনে পিতার বুক পকেট হতে বের করিয়ে দেবার আস্পর্ধা।
ধর্মালয় ভর্তি বেশ্যাদের যুগোপযোগি যুগান্তর স্বামী নিগৃহণ ছোঁয়না আলোর সম্ভাষণ।
একটা চার বছরের শতাব্দীর যোনিতে হাত বুলিয়ে বলা "তুইতো ভালোই আছিস"।
উপভোগ্য ঈশ্বর! সরে দাড়াও আলোর পিছু হতে আমাদের পিছুতে হবে, পিছুতে হবে ভ্রুণ সীমানা অব্দি
বন্ধুর পথ গড়তে গড়তে, যাতে আগামীর পাল আলোর অস্তিত্বকে আধারের মাংসপিণ্ডে ভুনা করে নর্তকী সমেত
গিলতে পারে! আমাদের আসরটায়,
নবজাতকের নাম হবে অবিশ্বাস, ঘৃণার নাম দেব পুণ্য! পবিত্রতার নাম কেটে লিখো স্বেচ্ছাচারিতা,
অভিনয়ের নাম রাখব যুগান্তকারী ইতিহাস, ধর্মীয় অনুভূতি সুদ্ধো জানাজার জায়নামাজে।
অধিকার! তোর ছেঁড়া জিন্সটায় চেয়ে রইলাম— যদি গরীবগুলোর রক্তাক্ত হাঁসি মুখখানা দেখা যায়!


১২:২৭পিম
০৮/০৫/২০