অন্যায় অবিচারে
কিছু কিছু সময় উপেক্ষা দেখাতে হয়
নৈঃশব্দ্যের প্রতিবাদ অনেকটা তীব্রতর জৌলশে জ্বলে শত্রুর বুকে
মৃত্যু কম্পণ জাগে বিদ্যুৎ চমকায়।
অনেক সময় নীরবতায়
প্রতিবাদ করাটাও
দুশমন মনে নানা প্রশ্ন দ্বিধাদণ্ডে বাসা বাধে।
জলের তৃষ্ণা পেলে
জল অভাবে
জল তৃষিত পথিক বুঝে কতটা ভিতরে তার কাতরায়।
ঘুমে আচ্ছন্ন শিশুটিও
বিরক্তিকরবোধে
দুর্বল সত্বেও সে তার দুচোখ অগ্নিকুণ্ডে রাঙায়।
কপালের মাংসপিণ্ডুলি
তীব্র ক্ষোভে ভীষণ ভাজে
ভিতর ভিতর রাগান্বিত হতে থাকে
কারো দ্বারা আঘাত প্রাপ্ত হলে
কষ্টের অনুভবটা তার হৃদয়ে বর্মের মতো
বিধে থাকে।
করুণ আর্তনাদটা
প্রকাশে সে ব্যর্থ হয়ে
গোপনীয়তায় সে ভীষণ কুকরে
সে যন্ত্রনায় বুকটা জ্বলে চিতায়।
বলতে পারায় আবার কমে পাহাড়ের ভার-
তখন-মুখে অধর পূর্ণ হাসি পড়ে ঢলে।
ভিতর পোড়া উষ্ণতায় ছোঁই
যন্ত্রণাবিদ্ধ ক্ষতটা।
একদণ্ডের সুখ অনন্তকাল হৃদয় শেলে-
তা রক্ষিত থাকে।