হাত ভুলে, মোবাইল রেখে দাও অন্ধকারে,
ভুলে যাও তারে যে ভূলে চলে গেছে, হায় রে,
কেন কাদো তার জন্যে যে দুর্বল, নির জীব সব বাঁধনে,
যে পারেনি তোমারে অাপন করতে সব সাধনে গর্জনে বর্ষণে,
কাদো কার জন্যে যে পরতে পরতে স্বার্থ পরে,
ভেসে গেছে শরীরখানি তার শরমে গুমড়ে পড়ে,
ভীষন ব্যামে থেকে ফিরে যে পেয়েছে স্বরগীয় প্রেম ধীরে,
হাত ভরে দিবে কি? ফিরে গেছে নীড়ে বহুদূরে,
যার সাহস নাই প্রেম পরিনতিতে কি অার তার সাজে অনায়াসে?
বহুদুরে পড়ে থাকে তার অাত্নাখানি থরে বিথরে,
কাল হয়তো কাদবে না অার অামায় জুড়ে,
অাধারে, দিনে। লিখে যাবে তোমার অশ্রু অামার কলম ভরে,
শেষ হয়ে যাবার জন্যে যা লাগে কিনেছি কান্নাজুড়ে,
পথে পথে ভিখারি যে তাঁর অার কি লাগে,
ভুলে যাও সব, গিলে ফেল সব সাবাড় করে ধড়ে,
শক্তিমানের কাছে শক্তি চাও দুহাত করে,
কেন মিছেমিছি সব হয় মায়ার কায়া র জুড়ানো চোখে,
অাধারে পড়ে কিছুই থাকে না তার বদ্ধ অন্তরে,
নাড়ী ছেড়া বন্ধনের বন্ধন,নাকি অাত্নার বন্ধন যারে ,
নাড়ীর বন্ধন জুড়ে রাখলাম অাত্নার বন্ধন ছিড়ে,
প্রেমে তোমার! পতি হয়েছে গতিহারা পৃথিবী ছুড়ে,
যাকে কাছে ডেকে ছিলে প্রাণ তার ছিড়ে পড়ে অাধারে, অার অাধার' গুমড়ে মরে তার দেহে,
নাড়ী ছেড়া ধন যার, তারে কিভাবে পিছু রেখে,
অামূল প্রেমে সিক্ত হবে, রিক্ত করে নিজের অাবাসনে ,
কতো লোক লজ্জা উপেক্ষা তে, সে হাজারো পরিহাসে,
বিকিয়ে দিয়ে যার কখনো স্বভাব না, সে কোন পরিহাসে,
গুনে গুনান্বিত যে সর্বদাই ছিল সদা হাস্যে,
প্রেমের মরার তে মরেছে পরপারে!
যে শোক কে, ঘৃনাকে, অবহেলাকে শক্তি তে ফলায় চাষে,
প্রগতি যে শেখায়, সে অাজ কোন পথে,
চোখ চেপে, প্রান চেপে শক্তি চাও প্রভুপানে।।