পহেলা বৈশাখ... মুখোমুখি তুমি আমি
কাঁচা হুলুদ শাড়ীতে দারূণ লাল রংজ্ঞা পাড়ে অপরুপ তুমি একজনি অনোন্যা, তখন আমার পাশে।


ঐ পথে তোমার আসার কথা ছিলো না, রিক্সা টা মনে হয় চ্ছট্টো পথ-টা বেছে নিয়েছিলো সময়ের তাগিদে। সুপ্রস্ন্ন বল্লাম ভাগ্য-টাকে।


হাতে কাঁচের চুরি, একটা সোনার চেঈন দারুন মানিয়েছিলো, সিথি কাটা এলো চুলগুলো লু হাওয়াতে ঊড়ছিলো যেনো শুভ্র আকাশে এক পশলা কালো মেঘ।


অপ্রত্তাসিতো কিছু সময় পেরুলো, হড়বড় কিছু শ্ব্বব্দ দিয়ে বিদায় বললে...ঊফফ, অস্ফুটো শ্ব্বব্দ ঊচ্চারিতো হয়েও হলো না আমার, বলতে পারলাম না কিছুই।


একটি আইসক্রীম নিলে আর ফিরে গেলে...চ্ছট্টো করে বললে ''আজ আসি''। আবার দেখা হবে কিনা কিছুই বললেনা। আমিও শ্বব্দহীন...অথচ স্বপ্নেরো কাটেনা বিভোর।


আজ আমার কেনো যেনো মনে হলো...আমি পরিচিতো হলাম আমার সাথে, আমার মনের সাথে, আমার অনাগত ভবিস্যত আগমনে-র সাথে, তবুও নিয়তির সাথে একবার হেসে নিলাম,  দুখঃ পেতে পারি ভেবে অনেক কিছুতে নিজেকে পরাজিতো ভাবলাম।


পেরিয়ে গেলো কিছু দিন...একটু আতঙ্কিত হলাম, ভাবনা গুলো এলোমেলো হচ্ছিলো, অজানা আবিস্কার তারা গুন ছিলাম...এমনি কোনো এক সময় তুমি এলে, যেনো, ত্রিশ্নার্ত ফাঁটা ঠোঁটে এক ফোটা জল স্পর্শ্স।


ঊফ...মনে পরে ঐ সন্ধ্যা, নতুন করে সাজানোর বাসনায় আমাদের সিদ্ধান্ত, জানা হয়নি আজো, আমি তোমার হলাম নাকি তুমি আমার।
...কেটে গেছে কত শত ঝড় ঝঞ্ঝাট...ছেরে যাওনি একবারো এই হাত, হওনি কখনি বিরক্ত, দাওনি কনো অভিযোগ, নিয়তি নিয়ে করোনি কখনো ঊপহাস।


আবার ঐ বসন্ত রাজ...তোমার মাঝে দেখতে চাই আবার আমাদের ঐ প্রথম সাজ, এবার জানিয়ে দেবো তোমায়... আমি কে হই তোমার...এই পুরো বসন্ত  তোমাকে ঊপহার।