ওরা এগারো জন
শীতের কুয়াশার চাঁদ রে,
নতুনত্ব নতুন কিছু সন্ধানে,
মনের ভাবকে ঐ চা বাগানে একটু হারাতে
করেছে এক সন্ধি।


সময়টা ছিল ফুরফুরে মেজাজে,
ফয়সাল মিয়ার একটু আলোচ্য বিষয়ে
ওরা রাজি।


দিনক্ষণ সবই ঠিক-
ছিল দুইজন প্রাণের ভাই।
নাম যে তাদের সামাদ, বাদশা
করবে মোদের ট্যুর জয়।
বাহ!তাদের সুন্দর আলোচনায়
বেরিয়ে আসলো নতুন এক রহস্য,
যে রহস্য শুধুই আনন্দ..।


ওরা এগারো জনের ছিল একজন  অভিভাবক
সৎ নিষ্ঠা দয়ালু
আমাদের এক চাওয়ায়
চাওয়ার থেকে বেশ করলো খুশি।


দিন টি ছিল বৃহস্পতিবার
কাজ যে ছিল কম,
ডিজিটাল যান্ত্রিক ত্রুটি
মোদের করলো দেরি।
তবুও কাজ যে করল শেষ
কিন্তু এ কি? কি হলো!
ধূলাবালির অট্টলিকার শহরে
নেই কোনো গাড়ি।
ভয়ে ভয়ে এগারো জন
পৌচ্ছালো বিমানবন্দর
যাবে তারা শ্রীমঙ্গল চা-পাতার ভূমি।


অপেক্ষা আর অপেক্ষা
ট্রেন করছে দেরি
৮.৩০ টা সূচি হয়ে গেল ১০টার রুটিন
এটাই বাংলাদেশ আমার মাতৃভূমি।


উপবন এসেছে, ওরা দৌড়াচ্ছে
এ যেন টিকেট কেটে ও এক হয়রানি
কখন উঠবে তার বাড়ি,
ঠেলা-ঠেলি, ধাক্কা-ধাক্কি
উঠল তাহারা ট্রেনের বগি।


চলছে তো চলছে
অবশেষ আমরা-মনের আনন্দে ধূলছি।
এ আনন্দ আমার একার নয়
এ আনন্দ (ফয়সাল, সামাদ, বাদশা) ভাই
আশিক, মামুন, সজিবকে কৃতিত্ব দিতে ভুলি নাই।
এ আনন্দ আমাদের একার ও নয়
এ আনন্দ তার-যার বুকে করিব আমরা ঠাই,
কারন আমরা ইতিহাসের পাতায় আছি,
থাকব, সবসময়,
আমরা এগারো জন।