মনে রেখো, অত্যন্ত প্রতিকূল অবস্থা কে যদি প্রসন্ন চিত্তে মেনে নিতে পারি,
তবে হবে তপযজ্ঞ----
প্রতিকূল অবস্থা কে আনন্দ চিত্তে মানিয়ে নিতে চাই আমিও---
দেখো, প্রেম ভালোবাসা স্নেহ ত্যাগের মর্জাদা সবাই কিন্তু দিতে জানেনা,
আসলে ওরা হীনবল, হীনবুদ্ধীর মানুষ---
যখন সেটা বুঝতে পারে, দিন শেষ হয়ে আসে,সময় নেই শুধরে যাবার।


সমস্ত আবর্জনা এক জায়গায় পতিত হলে,
তা বায়ু দূষণ করে---
সেই আবর্জনা কে শোধনাগারে দিলে
তা হয় সার,ফসলের উন্নতি হয়--
তাই, অনুকূল অবস্থা কে ভালোবাসা আর প্রতিকূল অবস্থা থেকে দূরে থাকা,  
এই কামনা থেকে আমরা যেন দূরে থাকি--


জীবন দুঃখময়, তাই দুঃখই হোক আমাদের জীবন সংগীত----


(অনুকূল- যা মানুষ সব সময় চায়।
প্রতিকূল- মানুষ যে সময় কে কখনোই চায়না।
এগুলো উপদেশ মূলক কথা। তবে ছন্দবদ্ধ  কবিতা কিন্তু নয় )