(রাধার বিরহ অবলম্বনে)


হায় সখী একবারও দেখিস নাকি!
আসে কালবৈশাখী নাকি শ্যাম-বৈশাখী!
তাঁরই আশায় যে পথ চেয়ে থাকি...  


ওই ‘সে’ আসে অতি ভৈরব হরষে
মত্ততা লাগে গায়ে শীতল পবন-পরশে
বলেছিল আসবে আবার নতুন বরষে!


তাল তলামের তলে দিবা-আঁধার বলে,
‘নাচো ময়ূর ময়ূরীর নাচের তালে তালে
তা-ই হবে, যা লেখা আছে ওই ভালে...’


শোনরে সই সব ব্যথা নিজ বুকে সই
সেই শ্যামরায়কে আর খুঁজে পাই কই?
তাঁরই ধ্যানে আর কতকাল বিজনে রই?