বল্টু, মিন্টু,সেন্টু,রিন্টু বসতো দেখি হেথায়,
আজকে একটা গল্প বলি চাঁদটা আছে যেথায়।
আচ্ছা এখন দেখবি তোদের নতুন ছড়ার বই।
দুষ্টুমীটা ফেলে মোরা চুপটি করে রই।
নতুন খবর আছে এতে, রোমাঞ্চতে ভরা!
গল্প ঘোড়া ছুটবে যে আজ, যাবেনাতো ধরা।
কোথাও তোরা পাবিনেতো,এই গল্পের মজা।
কম্পিউটার আর  নেটে নেটে যতই হোক খোঁজা।
ওমা, তোর দুটো দাঁত কোথায় গেল চাঁপা?
ইঁদুর  বুঝি ল্যাং মেরেছে, তাইতো হোথায় ফাঁকা।
আরোও আছে অনেক খবর, বলবো চুপে চুপে।
ফোকলা দাঁতের হাসি চাঁপার একটুখানি দেখে।


একযে ছিল চাঁদের বুড়ি, সুতোর ঝাকি খুলে।
শুনছি নাকি চাঁদটাকে সে,পাতিয়ে ছিলো ছেলে!
চাঁদটা ভারী থাকে সুখে, মায়ের কোল পেয়ে।
দিনগুলো সব কাটতো ওদের, খুশির গান গেয়ে।
চড়কা কাটা সুতোগুলো চাঁদকে দিত বেঁধে।
জোৎস্না রংএ  মিলিয়ে দিত নতুন গান সেধে।
আলোর বেনু ছড়ায় যখন, আঁধার পৃথিবীতে।
দৈত্য দানব পালায় ছুটে,আর আসেনা রাতে।
তাইতো সোনা মায়ের কোলে চুপটি করে থেকে,
সব কিছু ভয় দূরে পালায় চাঁদের টিপটি রেখে।


চাঁদ আনলো অমৃত সুধা,স্বর্গ থেকে চেয়ে।
বুড়ির হাতে দিয়েছিল, ক্ষণিক সুধা পেয়ে।
অমৃত খেয়ে বুড়ি এখন, আছে অনেক দীপ্ত
আলোর সুতোর গানে গানে সদাই রয় লিপ্ত।
যুগে যুগে থাকবে বুড়ি  চাঁদের পাহাড় পাড়ে,
লুকোচুরি খেলবে ওরা দারুন মজা করে।
ঐযে কারা চাঁদের গায়ে কলঙ্কটা ভাবে!
গর্তে গর্তে শুধু ভরা এবার বুঝলে তবে।
আজকে হলো এই অবধি নতুন গল্প কাল।
গল্প দিদুর আসর ঘিড়ে ছুটবে খুশির পাল।