আমজনতায় চক্ষুশূল কি যেন তার নাম!
   হবে পার্থ, কুনাল, মদন আছে যাদের দাম।
আরো আছে পরহিতৈষী দানের ঝোলা খুলে,
   দুয়ারে তবু বঞ্চিতরা ন্যায্য পাওনা ঝুলে।
জোঁকের ন্যায় স্বভাবখানা মুখে পড়ে মুখোশ,
   খায় কভুু কুঠুরির ভাত ফিরে দেখায় জোশ!
সব ঢেকে যায় ছাতার তলে কেলেঙ্কারির জেল,
   খোলশ খুলে নতুন হয় গঠনে জাঁদরেল!
তোমার আমার প্রেম স্বপ্নে বেকারত্বের জ্বালা,
   দিন রাত্রি সবুজ হয়ে চলে ওদের খেলা...
কৃতকার্য হইনি আমি  দেখায় ওয়েব পাতা,
   সরস্বতীরা ধর্না দেন নেইতো মাথা ব্যথা!
শিক্ষার ওই মূল্যবোধ ওদের হাতে পুতুল,
   মেহনতী পুঁতলে চারা ওরা ভাঙে ফুল...
গদির তলায় জাতির জনক ছটফটিয়ে ওঠে,
   তস্করগুলো চাপিয়ে বালিশ কণ্ঠ চাপে বটে।
এমন করেই চলছে রেওয়াজ কালের পরে কাল,
   ঘুষের নেশা বড্ড রঙিন দখিন হাওয়ায় পাল!
কথার দমক শুনতে দেখি প্রেস পিছনে ছোটে,
   নিজের তরে ধোয়া তুলসী দোষ নেইতো মোটে!
"ওরে নাবিক শোনরে আজি আসবে জন জোয়ার,
   ছলচাতুরীর দুয়ারগুলো ভেঙে হবি সাবাড়!"  
সমাজ সেবা করতে বুঝি গদির পরে বসা,
   কাতলা মাছের মুড়ো চিবায়, বিলায় কচুর রসা!
ধ্বস্ত সমাজ মলম পান সাইকেলে দেয় পাড়ি...
   উড়ান ওদের স্বর্গ ছোঁয় আমজনতায় আড়ি!