দেখি সেদিন নামলিরে তুই মায়ের কোল থেকে।
এরই মাঝে লিখলো ললাট নষ্ট মেয়ে এঁকে।
মুখোশ পড়া ‘নররাক্ষস’ বাড়ছে সমাজেতে।
সাবধানেতে থাকিস মেয়ে ধরবে ফাঁদ পেতে।
জানিস ওরা নোংরা মনে করে বলের বড়াই।
পবিত্রতা নষ্ট করে কালোয় জীবন ভরায়।
পশুর মতো খাবলে নেয় পবিত্রতা, মন।
বিষ নীলে ভাসিয়ে দেয় মনেরই গগন।
পশু যখন করে ক্ষত শুকিয়ে ওঠে দাগ।
মনের ক্ষত সারেনাতো হয়না কিছু ভাগ।
আয় পাষণ্ড সাহস নিয়ে লড়বি হাটের মাঝে।
কাদায় ভরা মনের উঠান লাগিসনাতো কাজে।


ও মেয়ে দিল কাদা রাগটা কার উপর?
সেই কাদা তুই সঙ্গী করে বাঁচবি জীবনভর?
নররাক্ষস  করলো ক্ষতি কি দোষ তোর বল।
গায়ের কাদা তুচ্ছ করে সহজ ভাবে চল।
তোকে দেখে বলবে যারা নষ্ট মেয়ে ওযে।
জানবি তাদের জীবনখানা অন্ধোকারে রাজে।
হাতী চলে বাজার দিয়ে চলরে তেমন করে,
সমাজেতে কুকুরগুলো ডাকুক জোড়ে জোড়ে।
আসবে বাঁধা পাহারসম দুর্যোগ,ঝড়, বৃষ্টি,
জানবি নারী তুইযে রত্ন, অপূর্ব এক সৃষ্টি।
এর থেকে এই পেন দিয়ে,কি আর বলি বল!
পেনযে আমার আছে শুধু, নেইতো কোন বল।