প্রাচীনতম কথাকলি
একটু না হয় আমি বলি,
রাখাল ছেলের বাঁশির সুর শুনে
রাজকন্যার মন খুশিতে ঝলমলিয়ে উঠত
মশাই এবার আমি চলি!
ঝলমল ঝলমল টলমল করে রাতদুপুরে জ্যোৎস্না
কোনোএক অভাগিনীর ঘরে,
তুফান বইছে বুকের ভিতর যেন নদী
কোন তড়ি নাই তার, তারারা ব্যাস্ততা দেখিয়ে যায় সরে!
ভোরবেলা পাখপাখালি নানান বেশে উড়ছে
শহর পাখি ডাকে কা কা গ্রাম্য পাখি কিচিরমিচির করে,
ওঠো ওঠো প্রাণ স্বজনী আপন মনে ডাকছি তোমায়
আর ঘুম যেওনা ঘরে!
সারারাত্রি নির্ঘুম ছিলে দুখের পথিক
আমরা যারা সবাই
তবু শুয়ে আছি ঘুমের বাহানা ধরি
কে কোনদিন যেন যাই আমরা মরি!
বিছানা থেকে রাজকন্যা উঠে দেখে
রাখাল ছেলে মাঠে গিয়ে বল খেলে,
রাখালের প্রেমের বিষে রাজকন্যার মন আনচান আনচান করে
লাজ শরমের মাথা খেয়ে রাজকন্যা রাখাল ছেলে নিয়ে যায় তার ঘরে!
হিংসা ছাড়ো বন্ধু বান্ধব
বর্তমানে এই কথা টি বলি,
ক্ষণিকের দুনিয়াতে কিসের আহামরি
একে একে যাব আমরা, দুনিয়া থেকে চলি!