ধর্ষিতার কাতর চিৎকার শুনে,
দয়া কি হয়না কুকুর তোদের প্রাণে?
মানুষ রুপে ভুল করে কি হয়েছে তোদের জন্ম?
তার জন্য করে বেড়াস তোরা কুকুরের মত এমন কর্ম,
নারীর শরীর ছুঁয়ে তোরা পাস কত সুখ?
ভাবিস না কেনো একবারও তোরা?
তোদের জীবন বাঁচিয়েছে কোন নারীরই বুক,
নারীর যোনি তে তোরা পাস কিসের এত সুখ?
যোনি ছাড়া দেখিতে পাড়তিনা এই পৃথিবীর মুখ
তবুও তোরা ঘুরে বেড়াস নারীকে করতে ভোগ
বিধাতা কি দেয়নি তোদের সম্মানের চোখ?
ধর্ষিতার করুন চিৎকার শুনে
শিহরণ কি হয়না তোদের নিষ্ঠুর মনে?
অথচ নারী কত ব্যথা সহ্য করে
জন্ম দেয় তার সন্তানটিরে,
আর সেই নারীদের তোরা দিস কলঙ্কিত করে
তোদের বিবেকে এটা কি করে ধরে?
কিভাবে করে দিস একটা নারীর সর্বনাশ?
যে নারী জন্ম দেয় শিশু গর্ভে ধারন করে দশটি মাস
তোদের এই ক্ষনিকের সুখে,
কলঙ্ক লাগিয়ে দিস নারীর মুখে,
ধর্ষনের শেষে আবার করে ফেলিস খুন
ভাবিস না একবারও তোরা,
সে ছিল কারো আদরের বোন,
তোদের হৃদয়ে কি নেই কোন দয়া মায়া?
ধর্ষন করতে গিয়ে নারীর মাঝে
দেখিতে পাস না তোদের মা বোনের ছায়া?
তোদের লজ্জা করেনা চলতে সমাজের চোখে?
তোদের কি কোন ভয় নেই পাষন্ড বুকে?
তোরা ধর্ষক তোরা তো কুকুরের চেয়েও নিচে
বল তোদের কি কোন বিচারের দরকার আছে?
নিজের ইচ্ছেতেই তোরা দিয়ে দেনা প্রান
নারীকে তোরা করে যা সম্মান,