যখন ঘুম থেকে উঠে
পাশের বালিশ খাণা দেখি শুন্য দেবদাস।
তখন তরতাজা চা পাতার
ঘ্রাণ আসে নাসিকায়।
ডিম ভাজি কিবা ব্রেড টোস্টে
শুরু হয় ভালবাসার প্রতিযোগিতা।
মা কেমনে বানিয়ে দিত
খই আর মুড়ি দইয়ে
সকালের সেই অমৃত নাস্তা?
তার চেয়ে যে বেশি ভালবাসায় খেতে হবে
প্রিয়তমার পুড়া পরোটা খানি।
অমিতাভ বচ্চন হয়ে
দাড়িয়ে যেতে হবে
দেখে
বধুর সিনেমা ক্যামেরা খুনি।


দুপুরে যেমনে বোনের হাতে মাখানু
পেয়াজ তেলে মুড়ি চানাচুর
করিতো মোরে
পাগলা বাহাদুর।
তেমনি উৎসাহে খেতে হবে
তার অরুচির টিভিয় রান্না
ভর্তা পুড়া কচুর্।
প্রশংসা পত্র দিতে হবে
প্র্তি ক্ষনে ক্ষনে।
যেভাবে বোনকে বলিতাম কিছু
আদরে সোহাগে।


রাতের বিছানায়
ভাবিতে হবে তাকে নিয়ে
যা ভাবিতাম কুমার জীবনে
নানান নষ্টামি নানান অশ্লীল ভাবে।
করিতে হবে বেশ্যা রানী তাকে
দিতে হবে মুকুট
সেখান থেকে।
যেথায়
যত দুষ্ট কল্পনা ছিল
নানান ঘাটে জ্ঞানে অজ্ঞানে॥