কোনো এক ফিলোসফিক্যাল রাতে
মৃত সংকেত তীব্র হয় অনাহারী পাঁজরে-
ধীরে ধীরে চামড়ার আড়ালে থাকা সরীসৃপ
ছেড়ে যায় পরিচিত উপকূল।
পারমাণবিক কষ্টগুলো ব্যর্থতা নিয়ে ফিরে যায়
আকাশের অনন্ত নীলে-
ফুলের বাগানে নেই আর পদচিহ্ন
চতুর্ভুজের ভেতরে তাই ওড়াই শোকের ঘুড়ি।
কোনো এক সভ্যতায় বিষণ্ণ পর্যটন শেষে কথা ছিলো
আমরা সুনীল জলে করবো শরীর বিনিময়
হাঁসেরা পাবে শান্তি
মাছেরা পাবে শান্তি।
কাগজের ফুল বানাতে বানাতে শিখেছি কৌশল
জলে মাছ ধরা দুষ্কর
তবুও শিকার থেকে শিকারী হওয়া ভালো।
বেঁচে থাকতে হলে কপট হতে হয়
আবেগহীন রাতের প্রান্তরে বসে
বলতে হয় ভালোবাসি নারী ও দূষণ।