হয়ে—নদী কিংবা ঝরনা কিংবা সমুদ্র
বয়ে যেতে যেতে...
কখনও কখনও ভেঙে ফেলি অস্তিত্বের শৈশব।
তৃষ্ণা জমে জমে
মধুর কিংবা জলের কিংবা নীরব তরলের
প্রত্ন পাবে না কখনও সময়ের শরীরে...
যদিও পাখিরা মানবে না এই সংবিধান
তবুও আমাদের মানতে হয়
ঠোঁটে ঠোঁট রাখলেই তাকে চুম্বন বলে না
আঙুল আঙুল রাখলে বলে না তাকে প্রেম।
ভাবের বৃক্ষ হতে
ঝরে পড়ে অনেক রং
চৈতন্যের গভীরে খুঁজে চলি
ধ্বনি
নৈঃশব্দ্য
অতঃপর
কাকে বলো ঢেউ?
পৃথিবীর সমস্ত জলচক্র ঘুরে
ভাষাহীন সত্য জেনে
বিনির্মাণ করে যাই সময়ের—ঋতুর—শস্যের
তবেই জানবে
সংকটই সম্ভাবনা।