প্রত্যেক জীবনের সূচনালগ্নে শৃঙ্খলা
ও সময়ানুবর্তিতা অনুশীলনের জন্যে
সময় ও নিয়ম মানুষের হাতে-পায়ে
বেড়ী পরিয়ে করে দিতে পারে হন্যে!


যারা সহিষ্ণুতায় সময়াতিবাহিত করে
ভবিষ্যতে তারা পরিণত হয় অনন্যে।
পরিবারে দুর্বল অভিভাবকত্বের দরুন
কেউ পরিণত হতে পারে নগণ্য পণ্যে!


এমত অবস্থায় অধৈর্যের বশবতী হয়ে
কেউ স্বেচ্ছাচারিতায় সে বেড়ী ভাঙলে
তজ্জন্য ভয়াবহ ক্ষতি সাধন হতে পারে
অপরিণত বয়সে জীবনটাকে  রাঙলে!


অতি ভালবাসা, কঠোরতা, দারিদ্র্যতায়
সে হয়ে উঠতে পারে মারাত্মক জঘন্যে!
মনোবেদনায়  তমশার পথ বেছে নিয়ে
মানব জীবন পরিণত হতে পারে বন্যে!


একটি মানুষ যখন থেকে বেড়ীমুক্ত খোশে
থাকবে, তখন সে অসঙ্গতির ফলশ্রুতিতে
অন‍্যেথায় আমৃত্যু বেড়ী পরে কাটাতে হয়
নিয়তির সাক্ষ্যে, অভিভাবক বা স্বত্রুটিতে।


খোদা উভয় সঙ্কটাপন্ন সকলকেই এহেন
দুর্দশা হতে অবস্থা মুক্ত হওয়ার সঠিক-
জ্ঞানসহ উপযুক্ত ধৈর্য ধরে, সময়ানুধাবন
করে সুন্দর জীবন গড়ার দিন তৌফিক।