অনাহূত পাখির মত
            এক টুকরো রোদ
আচমকা সামনে এসে
             করায় গতিরোধ।
কোমলতা বজায় রেখে
             চলে গেলে উপেক্ষায়
নিজকে সুরক্ষিত রাখতে
             বিবেকবোধ আহত হয়!
অনাহূত রোদ গায় মাখলে
            নানা ঝামেলা বাড়ে
কিছু সুনাম, কিছু দূর্নাম
            বর্তায় নিজের ঘাড়ে।
কারও কাছে অতি উত্তম
             কারও কাছে দোষের
কুয়াশা ঢাকা চোখের কাছে
            পাত্র হবে রোষের!


জীর্ণ কুটিরের মাঝেও কভু
            স্বর্গ রচিত হয়,
কদাচিৎ সুরম্য প্রাসাদও
            খুব বিভীষিকাময়!
কুটিরের সেই স্বর্গীয় সুখ
            প্রাসাদে কাঁপন তোলে!
জ্বর আক্রান্ত আভিজাত্যে
             কুটির নাকো টলে।
মনের জ্যোতি নিষ্প্রভ অতি
            আভিজাত্যের রোশনাই
কুটিরেও ফোটে কুসুম-কলি
            ভালোবাসার জোছনায়।


রচনা : ১৪.০৪.২০১৫ খ্রিঃ