ও নারীতো হরণ করিলো
মোর হিয়া
কাজল চক্ষু দিয়া ;
ও নারীতো হরণ করিলো
মোর হিয়া।
প্রথম পলকে করছি,
তার তিরস্কার !
পরে দেখেছি অন্তরার সকল।
মায়া ওই চক্ষু জুড়িয়া ।


যে চক্ষু বিধাতা দিয়েছে তাকে
বাক্যের প্রয়োজন হয় না তাতে।
চিকণ ঠোঁটের যে হাসি,
অাহা মরি-মরি।
শ্যাম বর্ণের তনু গো তাহার,
ধনুর মতন লাগে।
নজর,যেনো বিধিয়া গেলো মোর দিলা।


তার চাহনি যদি দেখিতো
        "নজরুল"
লেখিতো কবিতা নির্ভুল,
তার কাঁদন অাঁখি দেখিয়া
হাসনও ধরিতো গান।
বিনা কালিতে প্রেমিক "রবি"
লিখিতো উপনাস্য।


সেই রাতে তাই চন্দ্র উঠে নাই,
রূপ দেখিয়া তার।
বাতাস যেনও খোলা চুলে
দোলন দেয় বারে-বার।
অাড়চোখে, মোর মুখে
বার-বার সে চায়!
কি যে চায়
অবুঝ হৃদয় বুঝতে পারেনি হায়্ ।
হায়্ -হায়্
এ নিশি বৃথা যায়।