সুহৃদ যখন স্বজন হয়ে কাছে আসে
লজ্জার আঁচলে ঢাকতে চায় নোংরা অতীত
ফিরে পেতে চায় হারানো স্বপ্নিল গুটি কয়েক দিন
সিংহের গর্জনে থাবা মারে পরশ্রীকাতর সমাজ।


কেউ কখনো বুঝতে চায়নি এখনো চায়না
শুধু নেড়ি কুকুরের মতো ন্যঙ্গতা ছড়ানো বচন চাপায়
মানবতা মনুষ্যত্ব অসার হয়ে যায় সম্প্রদায়ের ঘৃণার্হ দহনে
বেঁচে থাকার কাঙ্ক্ষিত প্রত্যাশার সৎকার করে পূবাচলের শ্মশানে।


উল্কা হয়ে ঝড়ে পরে পূর্ণ তিথির তারা
রাঙাতে চায়, বুঝতে পারে সুহৃদের হৃদের চাপা কান্না
চোখের ভাষা পড়তে পারে, ঠোঁটের কোনের ক্লিষ্ট হাসির মাঝে
লুকায়িত অনুরাগ অভিযোগ সে বুঝতে পারে।
বিনম্র শ্রদ্ধায় অমোঘ ভালোবাসায় সিক্ত করতে স্বজনের হাত বাড়ায়।


ভোরের পাখির গান আর শিশির ভেজা শিউলি সৌরভ
ম্লাণময়ীর হৃদে জাগায় বাঁচার প্রেরণা
জানান দেয় শুধু কবিতার উপমা নয় সে নিজেই কাব্য
সাদা কাগজে কালো অক্ষর গুলো নক্ষত্র হয়ে জ্বলে উঠে
তখনি সে বুঝে কেউ কেউ কথা রাখে।
ফিরে পায় বেঁচে থাকার স্পৃহা।



রচনাকালঃ
৮ জানুয়ারি ২০২১ খৃস্টাব্দ
ঢাচিশাভি