মানুষের জীবনটা বড়ই অদ্ভূত খেলাঘর মাত্র
জীবনে জীবন খুঁজি তবু পাই না জীবন তল
চলার পথে সুরকি পড়লেও খাই হোঁচট;হায়!জীবন
কী যাদুই তুমি জানো? মানো কি আর না মানো!
মনের গহীন তলে মায়ার পরতে পরতে;
তোমার আবাস;বাসা বেঁধেছো নিঃশ্বাসের ভাঁজে।
যখন ভাবি সব ছুঁড়ে ফেলে গঙ্গায় স্নান করবো!
তখন মাথার উপর যে আকাশ বিদ্যমান আছে;
তা বিষন্ন হয়ে উঠে;ঝরে শিলা বৃষ্টি।
আকাশের বুক চিড়ে মরা কান্নায় ভেঙে পড়ে;
মন নামক অচিন সোনাপাখি অচৈতন্য হয়।
কয়লাজলে কয়লা ধুই,ময়লা তো রবেই প্রিয়।
ক্ষণে ক্ষণে ভাবি ,এতো আবেগ? কই যে রাখি!
গভীর রাতে যখন শিয়াল হুঁক্কাহুঁয়া ডাকে;
ঘুমের চাদর সরে যায়,চৈতন্য ফিরে হে
হাতটা নিরাশ হয়ে ফিরে তখন বড়ই একা;
নিস্তব্ধ আঁধার ঘিরে রাখে আমায় বাকহীনতায়।
কষ্টের সিঁড়ি বেঁয়ে উঠতে উঠতে আমি ক্লান্ত!
শোকের শেষ কোথায়?পাই না খুঁজে তল।
তুমি আমায় নিবে বুকে তুলে?আমি আছি-
দুঃখের সাগড় পাড়ে একা দাঁড়িয়ে আঁধারে।