ঝাঁপির ভিতর থিকা মুখ তুইলা দেহে চান্দ
পাত্থরের নাহান জীবনের শরীর ছুঁইয়া দেহি, কাল সাপে ধ্বংসাইছে তারে,
বাপজান, রাইত কহন পোহাইবো কও?
বাড়ির জন্মভিটায় কহন লকলক কইরা লাউয়ের ডগা গদগদ হাসিতে নিজেরে লুটাইবো!
কহন ডালা- কুলা ভইরা উৎরাইয়া পড়বো আমাগো সোনালি দিন
মায়ের হাতে কহন বড় চিতল মাছ রৈদের মাঝে চিকচিক করবো!
আহা! রাইত কহন পোহাইবো কও?
জলের চোক্ষে পানি নাই, মাছের গায়ে জল নাই, মানুষের চামড়া আছে মন নাই
সাত পুরুষের ভিটায় সুড়ঙ্গ দিয়া কহন, কে- যে আগুন ছোবল দিবার চায়
হ আমিও জানি, কেমনে বুকের জমিনে পুইত্তা দিতে হয় শান্তির কবুতর
আমিও জানি, পিঁপড়ার দঙ্গল কেমন কইরা ছিনা টানে মজবুত কইরা রাহে
তাগো জীবন চলাচল।