তোর জন্য ১২৭টা কবিতা লিখেও ছিড়ে ফেলেছি আমি,
ছন্দের শরীরের রক্তটা শুষে নিয়ে করেছি যতো নষ্টামি|
হয়তো আরো কিছু গোলাপের পাপড়ি শুকিয়েছে ডাস্টবিনে,
তোর দেয়া ময়না পাখিটাও ছেড়ে দিয়েছি পাহাড়ি বনে|
যে পথ দিয়ে আসতি তুই সে পথে আজ করেছি অবরোধ,
দুপুর রোদে তুই আমি মিলে বসার ছাউনিটাও ভেঙ্গেছি, রাখিনি তোর অনুরোধ|
কলেজ ক্যাম্পাসের ঘাসে দীর্ঘশ্বাস করছে প্রতিবাদ,
ছাই মেঘের রঙটাও ফিকে হয়ে,সয়ে নিয়েছে তোর আঘাত|
কি কারণে অথবা কিসের মলিনতায়,করলি এমন চিকন চতুরতা!
কেন জীবন্ত সুখের ফেনায় আগুন ধরিয়ে,দিন গুলো করে দিলি মিছে অযথা?
তোর জন্য সব অনিয়ম অকারণ ভেঙ্গে শুদ্ধ করেছি নীতির ফিতা,
তাই তো আজ পানিতে ভিজিয়ে দিয়েছি তোকে নিয়ে লেখা ডায়েরীর সব পাতা|
ভুল করেও কোন অসহ্য বেলাতেও মনে করবি না আমাকে,
আমিও আর তিক্ত কথার ব্যাথাতে কাঁদবো না ভেবে তোকে|