নখের আচড়ে জর্জরিতো প্রিয়তমা স্ত্রীর মুখ, বিবস্ত্র,ক্ষতবিক্ষত গর্ভধারিণি মায়ের শরীর।


হায়নারা যেনো ক্ষুবলে খেয়েছে।


যেখানে কদম ফুলে ছেয়ে থাকা গাছটার ডালে ঝুলছে ছটোবোনের মৃতদেহ অথবা প্রেমিকার নামের আগে জুড়ে গিয়েছে ধর্ষিতার তকমা।


তুমি বলো তারা নারী,
তারা ছিলো শীলনতার বাহিরে।


ছিটিয়ে থাকা ভাতের প্রতি কাকের আকৃষ্ট হবার মতোই সহজলভ্য।
তবে কি,একদল শেয়াল এর মধ্যে আমাদের বাস?


মস্তিষ্কের উর্দ্ধে উঠে তুমি কাম কে প্রাধান্য দাও।
তোমার কি মনে পরে?
হঠাৎ দেখায় তোমার কোলে ঝাপিয়ে পরা ছট্টো সেই শিশুটার কথা।


শুকে দেখো,তার মুখে পাবে এখনো দুধের গন্ধ।
তার রক্তাক্ত দেহ টা কি তোমায় সত্যিই শিহরিতো করে নি?
যখন মেতে উঠেছিলে পৈশাচিকতায়!
তবে, ব্লেটের আঘাতে বিছিন্ন শরীরই কি তবে তোমার ঠোঁটের হাসির কারণ?


তার অশ্লীলতার দিকেও আঙুল তুলবে?
তুমি বলো আমি নারী!
আমার  সংযতো থাকা শ্রেয়
তোমার গন্ডি প্রয়োজনিয়তা পেরোয় না।


আমি বলি,তুমি পুরুষ!
তুমি নিঃশব্দ থাকো বলা কি যায় পরের সুযোগ যদি হয় তোমার।
আমি নারী,ধর্ষিতো হয় যদি আমার শরীর তবে অপেক্ষায় থাকো তোমার কুলাংগার সত্তা জন্ম দিবে এক ধর্ষিত মস্তিষ্কের।