সাইদুর রহমান (সাইদ)

দিন শেষে নেমে আসা এই রাত, এই ভরা যৌবনময়ী চাঁদ, বোধ হয় গভীর সংকেতময়। রাতের এই জোছনা-রাঙানো আবছা শরীরের নেশাতেই ঘুমে ঢুলুঢুলু চোখ নিয়ে কল্পনায় মমতার ছায়ারূপ আঁকি, আর এসব ভাবি। আমরা হারিয়ে যাই/মোহাচ্ছন্ন হয়ে পড়ি পৃথিবীর এই স্বপ্নীল মায়ায়। আমরা প্রত্যহ বন্দি হচ্ছি তার মায়াজালে। আমি এখানে বুঝাতে চেয়েছি সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না ও ভালবাসার কথা। মানব জীবনে আসে ‘কখনও রোদ, কখনও বৃষ্টি’। কখনও অমানিশা কখনও মায়াময় সৃষ্টি। কাব্যগ্রন্থটিতে এ বিষয়টিকেই ফুটিয়ে তোলা হয়েছে নানা ভঙ্গিমায়। সাহিত্যে গল্প-কবিতায় লেখক সব সময়ই স্বার্থের বাইরে থেকে লেখার চেষ্টা করেন। গল্পের সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, ব্যথা-যন্ত্রণায় তিনি অংশগ্রহণ করেন না। নির্মোহভাবে লিখে সমাজস্বরূপ উদঘাটনের চেষ্টা করেন। কিন্তু বাস্তবে কি তিনিও এসবের ঊর্ধ্বে উঠতে পারেন? পারলেও বা কতটুকু?

The night falling down at the end of the day, this filled with youthful moon, feeling deep, signaled. Imagine the dark night of this dazzling-shaped body of the mind, with a dull eye, draws a charming shadow, and thinks of this. We lost / lost the dream of this dream of the world. We are being imprisoned every day in his maze. I mean here, happiness and sorrow, laughter, and love. Human life comes in 'never sun nor rain' Sometimes Amanisa is ever forgotten creation In this poem, this issue has been enhanced by the various gestures. In literary texts, the authors always try to write from outside of interest. He does not participate in happiness, sorrow, laughter, tears, pain and pain in the story. Writing nicely, try to find out the society. But in reality what he can rise above them? Or how much?

সাইদুর রহমান (সাইদ) ৯ বছর ৮ মাস হলো বাংলা-কবিতায় আছেন।