প্রেমের কবিতার দেনমোহরে হয়েছিলো যুগলের মিলন,
কবিকেই তাই বলা যায় উকিল বাপ !
দাম্পত্য সুখে আনন্দমেলা হোক যুগলের,
কবির উপর - এমন বাসনার ছিলো সংগত নৈতিক চাপ !


সময় গড়ায়, আলো-আঁধারের খেলা চলে, চলে-  "হ্যাঁ-না" !
হিসেব নিকেষে প্রেমে বিরহ মেলে ডানা !
মেয়ে পাখিটি জানালায় ঠোকর মেরে প্রস্থ করে পথ - ফিকির করে উড়াল দিবে ফুড়ুৎ !
ছেলে পাখিটিও একই সাধনায় মনে মনে প্রস্তুত !
ফলাফল : বিচ্ছেদ, সম্পর্কের মৃত্যু, পারিবারিক ভাঙন ।
ইতিমধ্যে জন্ম নেয়া যুগলের আত্মজ বা আত্মজার দু:খের অথৈ সাগরে অনাকাঙ্ক্ষিত পতন, সীমাহীন দূর্ভাগ্য লালন ।


দু: সংবাদ বাতাসের আগে ধায়, প্রেমের কবিরও কানে যায়, কবি তখন চায়ের কাপে দিচ্ছিলেন পরিতৃপ্তির চুমুক –
সংবাদে মাথায় বাজ পরে! কবি দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে! আকাশে তাকিয়ে রয়, বুক করে ধুকধুক !


কবি নতুন কবিতা লিখে সম্পাদকের কাছে পাঠায় –
"প্রেম বোঝেনা মানুষ! কামনা বোঝে ! বোঝেনা - আত্মজ বা আত্মজার মুখ!
যে বোঝে সে পারিবারিক বন্ধনেই খোজে সুখ ।  স্বর্গীয় সুখ!”
দু চরণের কবিতা - সম্পাদক লাল অক্ষরে ছাপায়!!!