চেয়েছিলাম চন্দ্রবিন্দুকে টিপ পড়াবো! অন্যহাতে আগেই টিপ পড়েছিলো সে!
হেসেছিলো গোপনে গোপনে- আমি হাসাবো কি বলে? কেমন ভালোবেসে?
অবশ্য, আমি জানতাম না- সে রহস্য । ভাবতাম মনে মনে- হয়তো আছে শুণ্য মন।
বুঝতাম না- কতো দেবতা থাকে এমন দেবীর পেছনে পুজায়রত সারাক্ষণ।
সময় হলো যখন আমার পুজোর- চন্দ্রবিন্দু তখন পুরো সাজনো পূর্ণপ্রেমে।
আমার চেস্টায় সরন হলো না- টিপের বা হাসির! কাজ শূণ্য, পূর্বপ্রেম আরো জমে!
সহযাত্রী নিয়ে চন্দ্রবিন্দু থাকে আপন আকাশে! বুঝলাম অবশেষে, এটি চিরন্তন-
মনের কথা বলতে হয় যখন তখন, কালক্ষেপণে বৃথাই হয় সকল আয়োজন।