হঠাৎ গভীর রাতে এখন যে কবিতা লিখি-
তুমিময় রাতের সময়!


স্মৃতিরা অজান্তে আঘাত হানে নিউরনে,
খুঁজে ফেরে অতীতসময় সুখবিলাসী মনে।
স্মৃতির পাতা-
    উল্টে দেখি, উল্টে দেখি, উল্টে দেখি-
        তুমি, তুমি, তুমি।
গভীর রাতে এখন-
প্রায়ই এমন হয়ঃ
তুমিময় রাতের সময়!


কখনো স্বরবৃত্তে দ্রুত লয়ে তোমাকে সাজাই,
কখনো মাত্রাবৃত্তে সুর তালে তোমাকে সাজাই,
আবার কখনো অক্ষরবৃত্তে মুক্তমনে তোমাকে সাজাই,
এভাবে তোমাকে কেন্দ্রে রেখে বৃত্তবন্দি হয়ে সময় গড়াই।
হোক ছন্দে ছন্দে-
                 অথবা ছন্দহীন শব্দ চয়নে,
মনের সব স্বপ্নরা কথা বলে-
                 চেতনে, অবচেতনে!
গভীর রাতে এখন-
প্রায়ই এমন হয়ঃ
তুমিময় রাতের সময়!


মিথ্যে বলি না! দিনে ব্যস্ত রাখে আমায় ক্ষুধারা,
আর ব্যস্ততা সাধারণত আমিকেন্দ্রিকই হয়।
তবে রাত্রিবেলার সব চিত্রায়নে তোমাকেই প্রতিমা গড়ি,
রাতজাগা পাখি হয়ে তোমার দেহ-মনের কবিতা পড়ি!
গভীর রাতে এখন-
প্রায়ই এমন হয়ঃ
তুমিময় রাতের সময়!