শেষ বেলাতে দাঁড়িয়ে পড়েছি-
     সলিলের বুকে মৃত্যুর সন্ধিক্ষনে,
অরণ্যে ভুমে খুজে তোকে না পেয়ে
   সুখ তাড়িয়ে দাড়িয়েছি মৃত্যুর দুয়ারে।


অসস্থিবোধ মনের কোনে গুমরে উঠে-
    ধৈর্যের বাঁধ ভেঙ্গে চৌচির হয়েছে,
একটু সুখের আশায় নিবাস গড়িব বলে
  খুজি তোকে রুপালী চাঁদের মাঝে।


পয়োধি হাত ছানিতে ডাকছে বারংবার-
আয় তোকে নিয়ে বন্ধন গড়ে তুলি
যে আমাকে আজ একা রেখে গিয়েছে ফেলি
সে আর আপন হবে নাকো আর।


রাশি রাশি সলিল নীল আকাশের নীচে-
জ্যৈষ্ঠের কজ্জল্মালা মরুৎ এ ভেসে,
অমৃতাংশুর আলো অরুণ বিলাচ্ছে চারিপাশে
এরি ফাকে নব ধরণীটা কি জানি কি দেখে।


ঋক্ষেশ আলোতে মৃত্যুঞ্জয়ীকে দেখে বলে-
আবেগ ভরা মলিন বদনে দাঁড়িয়ে আছ,
প্রহর গুনছি শেষ বেলায় পড়তে পড়তে
তটেনির বুকে তরঙ্গমালার প্রবাহে।