বেহায়া দিবস
এম,এ,সালাম
তাং-১৪/০২/১৮ ইং
মুসলিম তুমি এড়িয়ে যাও-
ভালবাসা দিবস চৌদ্দই ফেব্রুয়ারী,
বাড়ীর বাহিরে যেতে নাহি পারে,
একত্রে কোন মুসলিম নর-নারী।
পতিতাকে তুমি ঘৃনা করিতে-
সব সময় মুখ ফিরিয়ে থাক,
তোমার মেয়ে যে পতিতায় ডুকেছে,
সে খবর কি তুমি রাখ?
পর্দা করার কথা, যে মেয়ের-
সব সময় ঘরে থাকার কথা,
সেই মেয়ে চলেছে পর্দা ছাড়া,
তার কি প্রেম করার কথা?
মেয়েরা থাকিবে পর্দার ভিতরে-
হিজাবে চলবে রাতে,
সেই মেয়ে কেন অন্যের হাত ধরে,
অনবরত রাস্তা ঘাটে হাটে।
যতই তুমি রোজা রাখ নামায পড়-
এই নামায তোমার কাজে আসবে না,
খেয়াল রেখ তোমার মেয়ে যেন,
এই দিবসে ঘরের বাহির হয় না।
পর্দা না থাকার কারণে যেনা বাড়ছে-
অভিবাবক রাই দায়ী,
তোমার মেয়ে তোমাকে নিয়ে,
জাহান্নামে যাবেই।
তাহাজ্জুদ পড় কপাল কাল কর-
এ ইবাদতে লাভ হবেনা,
খেয়াল রাখ তোমার মেয়ে এই দিবসে,
যেন অন্যের হাত ধরে চলেনা।
তোমার শরীরে রক্ত কি নেই-
সবই কি ময়লায় ভরা,
তোমার মেয়ে হারামিতে লিপ্ত,
তোমার চোঁখে পড়ছে না যে ধরা।
পাড়ার সব বখাটে ছেলেরা গুরগুর করে-
তোমার মেয়ের পিছে,
তোমার চোঁখের সামনেই যাবে,
অন্যের সাথে তোমাকে ফাকি দিয়ে।
বিদেশে থাক বউ বাড়ীতে রেখে-
তুমি যে মস্ত বড় বোকা,
সুন্দরী বধু মোবাইল ফোনে,
অন্যের সাথে পরকিয়ায় লিপ্ত বলে নানা কথা।
তাবলীগ কর ও তাবলীগ ভাই-
বাড়ীর খবর রাখ কি?
তোমার স্ত্রী ও কুমারী মেয়ে ফুসফাস করে,
তার খবর রাখ নি?
ওহে মুসলিম তোকে ধিক্কার জানাই-
তোমার জন্য করি আমি আবসুস,
তোমার মেয়ে পরহেজ গারি ছাড়িয়া,
হয়েছে মস্ত বড় দায়ুস।