যত মনীষী কবির আগমন এই বাংলায়-
   তাদের হিসেবের নেইকো শেষ,
রবীঠাকুর তাদের মধ্যে অন্যতম,
   মনীষীর খাতায় পাতায় বাংলাদেশ।


রবীঠাকুর যে বাংলা সাহিত্যের -
    আদি উজ্জ্বল নক্ষত্র স্বরুপ,
কোন সাহিত্যিক কবি তাকে নিয়ে,
   কখোনো করেনি যে বিরুপ।


সাহিত্য সাধনায় বাংলাকে নিয়ে-
    বিশ্ব সাহিত্যের দরবারে,
যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে,
   বিশ্ব সম্মানের আসন প্রদান করেন।


পঁচিশে বৈশাখ জন্মেছিলেন-
   কোলকাতার বিখ্যাত ঠাকুর পরিবারে,
সচ্চরিত্র ধার্মীকতার সৎগুণে,
    শ্রদ্ধার পাত্র ছিলেন সকলের।


গৃহশিক্ষকের কাছে লেখা পড়া করে-
  মনের তৃপ্তি মিটেনি তার,
তাই ভ্রতার সাথে উচ্চশিক্ষার জন্য,
   লন্ডন ইউনিভার্সিটি কলেজে যান।


কবিতা, গল্প,উপন্যাস ও নাটক-
   কত যে লিখে মনের আবেগ নিয়ে,
এই গুলো পড়ে মুগ্ধ হয়েছি ,
   মুগ্ধ হয়েছি কবির কাব্যপাঠে।


তের বছর বয়সে গিতাঞ্জলী লিখে-
   সুইডেন হতে নোবেল পুরুস্কার,
ছিনিয়ে আনেন বারে বার,
   কত পুরুস্কারে ভুষিত হয়েছে,
                            বিশ্বভুমের মাঝার।


কাব্য লিখেছে সোনার তরী,সেজুতি কত
                                      আর-
লিখেছেন মানষী,বলাকা,আর কত যে,
  তার হিসেব লিখে কাগজ কলমে,
শেষ করা যাবে না যে।


শিক্ষা নিকেতন প্রতিষ্ঠা করেন-
   শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দেবার তরে,
সেই স্মৃতি অনেক কবি সাহিত্যিক,
    কখনো মন হতে ভুলিতে নাহি পারে।


গান লিখেছেন রবীন্দ্র সংগীত-
   সুর দিয়েছেন তিনি,
সেই  সুরেলা সুরের তান বাজিয়ে,
   বিশ্ব মাতিয়ে তোলেন তিনি।


ররী ঠাকুরের ভালবাসায় মুগ্ধ হয়ে যাই-
   তার কাব্য পড়ে অনুভুতি নিয়ে,
আবেগ ভরে প্রেমে পড়ে,
   নিয়মিত কাব্য লিখে যাই।