ধনী, গরীব,রাজা-প্রজা, পাগল-
     দিন মজুর যত প্রানী আছে,
সকল প্রানী বাঁচার তাগিদে,
     খাবার খেয়েই থাকে বেঁচে।


রাজা-বাদশারা খাবার খায়-
     উন্নত ডাইনিং  টেবিলে,
দিন মজুর, সবাই খাবার খায়,
    মাটির উপর, হোগলায় বসে।


জ্ঞানীদের মত অসহয় পাগলের-
    বিবেক,বিবেচনা যদি থাকিত,
কুকুরের সাথে মিলিয়া মিশিয়া,
   ময়লার স্তূপে খাবার নাহি খেত?


ক্ষুধার্ত পাগল জঠরজ্বালায়-
        হাত বাড়ায় মানুষের দ্বারে,
খাবার না পাইয়া নিরূপয় হইয়া,
   কেহ পশু পাখীর খাবার কাড়ে।


বুভুক্ষারা  ক্ষুধার জ্বালা নিয়ে-
     নিশীরাত না খেয়ে যাপন করে,
তবুও এক মুঠো ভাতের জন্য,
       কাহারো কাছে ধরনা না ধরে।


পাগলের যদি মাথায় কাজ করিত-
    খেতনা ময়লার স্তূপের খাবার,
খাবার টেবিলে খাবার খেত,
    যতনে পা রাখিত পায়ের উপর।


আমার চোঁখের নজর কাড়ে-
    মনে মানবতার রেখাপাত,
কুকুরের সাথে খাবার খেতেছে,
    এ কেমন মানবতার ধারাপাত।

বিবেক নাকি মোদের ছেড়েছে-
     ভাবি,পাগল ও নাকি মানুষ,
ওকে নিয়ে কত অমানুষেরা
     করে নানা ধরনের ফানুশ।


যে মানুষ গুলো ফানুশ করে-
    খেলায় অন্ধমানুষ নিয়ে,
ক্ষুধাতুর কেবল খাবার খায়,
     বড়দের দুয়ারে ইনিয়ে বিনিয়ে।