বঙ্গবন্ধুর একাত্তরের সাতই মার্চের ভাষন-
  পাকিস্তানের ইয়াহিয়া,ভুট্টোর মনে,
স্বাধীনতার ভাষনের আভাসে,দাগ কাটিল তখন।
বঙ্গবন্ধু নেতৃত্বে যখন১৬ ই মার্চ ঢাকার ক্ষমতা।
  হস্তান্তরের প্রশ্নে মুজিব -ইয়াহিয়া বৈঠকের বারতা,
এই সংবাদে ভূট্টোর সাহেবের মাথা ঘুরে যায়-
খবর পেয়ে জনাব ভুট্টো ঢাকায় চলে আয়।
মুজিব-ইয়াহিয়া-ভূট্টোর আলোচনা শুধুই চলতে থাকে-
২৫শে মার্চ আলোচনা ব্যর্থতায় পর্যোভুষিত হয়,
স্বার্থে আঘাত পেয়ে ইয়াহিয়া-ভূট্টো মনে কষ্ট পায়।
  সন্ধার পর ইয়াহিয়া যখন ঢাকা ত্যাগ করেন-
পাক-বাহিনী উপয় না পেয়ে হিংস্রের পথ ধরেণ।
মনের কষ্টে পাক বাহিনী কোন উপয় না পেয়ে-
নিরীহ,নিরস্ত্র বাঙালির দিকে আক্রমনে আসে ধেয়ে।
পাক বাহিনী গুলি করে যারে যেখানে পায়
  হায়নোর মত থাবা মেরে বাঙালীর জীবন কেড়ে নেয়।
আক্রমন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়,পিলখানাখার সদর দপ্তরে-
আরো আক্রমন করে রাজার বাগ পুলিশ হেড কোয়াটারে।
পাখির মত গুলি করে যারে যেখানে পায়-
   মনে হয় পাক-বাহিনী গুলি করে মৃতের ক্ষুধা মিটায়।
ঢাকার রাজপথ,অলি-গলি হয়ে গেল মৃতপুড়িতে-
সেই ইতিহাস বাংলার মানুষ না পারে ভুলিতে।
পঁচিশে মার্চ রাত বার টা বিশ মিনিটের পড়ে-
শেখ মুজিব ঘোষনা দেন বাংলার স্বাধীনতার ওরে।
তখন হতে টনক নড়ে বাংলার সাধারণের মাথা-
এর পড়ে চলতে থাকে স্বাধীনতার যুদ্ধ যথাতথা।