মানুষ সৃষ্টি পোড়া মাটি হতে-
    সুরায় আর-রহমানের কথা,
তাই বলে কি মাটির মুর্তি,
    হতে পারে দেবতা।


জাহেলিয়ার যুগে কাবা ঘরে-
    তিন'শ ষাট্টি মুর্তি ছিল,
একে একে সব মুর্তিগুলো,
   ইব্রাহীম (আঃ) ভেঙ্গে দিয়েছিল।


লাত,ওজ্জা, মনাত,হুবাল-
    চার মুর্তি ছিল সেরা,
ওই সময় সব মুর্তিগুলো,
    পরীক্ষায় খেল ধরা।


মুর্তির খুশীতে ভক্তরা খুশী-
    সন্তান লাভেও মুর্তি,
কোথাও কেহ ভ্রমনে গেলে,
    সঙ্গে নিত পছন্দের মুর্তি।


মাটির তৈরী মুর্তি গুলোকে-
   স্রষ্টা হিসেবে জানে,
কিছু জিজ্ঞাসা করলে মুর্তি,
    কোন কথা বলে নারে।


ভাল ভাল খাবার রেখে দিত-
    মুর্তি গুলোর সামনে,
এত ভাল খাবার দেবার পর ও,
   মুর্তি কোন খাবার খায় নারে।


খাবার রেখে ভক্তরা যখন-
    পুঁজার ঘর হতে বেড়িয়ে আয়,
ছাগল ডুকে পছন্দের খাবার,
    আচ্ছা করে খায়।


এক ভক্ত মুর্তি নিয়ে যখন-
    ভ্রমনে বাহির হয়,
মুর্তি রেখে প্রকৃতির ডাকে,
    যখন আড়ালে যায়।


কুকুর এসে সুযোগ খুজে-
    প্রসব করল মুর্তির মুখে,
ভক্তরা সব তাই দেখিয়া,
   মনে মনে শুধু ভাবে।


মুর্তির যদি ক্ষমতা থাকিত-
    প্রসব করে কিভাবে মুখে,
এই লজ্জায় আর কষ্টের কারনে,
    মুর্তি গুলো আছার দিয়ে ভাংগে।।