এই মেয়ে তোর লজ্জা নেইরে-
   বেহায়ার মত কথা বল,
সময় অসময় বেগানা ছেলের
    হাত ধরিয়া কেন চল?


জন্মের সময়  তোর নানীবুয়ায়-
    তোর চোখে কাজল দেয় নি,
যার কারন তোর চোখে যে
    কোন লজ্জা শরম হয়  নি।


বাড়ী হতে তুই বলে আসিলি-
    ক্লাস করবি বলে,
ক্লাস না করে ফাকি  দিয়ে তুই
     এতক্ষন কোথায় ছিলে।


দেখতে যে তুই ছিলি সুন্দরী-
     হলদে পাখীর মত,
হায়!ভিতরটা তোর নষ্টামিতে
    হয়েছে ক্ষত বিক্ষত।


ক্ষুদ্র লোভের বশিভুত হয়ে-
   কেন আড্ডায় লিপ্ত হইলি?
নষ্টামিতে যুক্ত হয়ে তুই
    মান-ইজ্জত হারাইলি।


এমন কাজ কি মায়ের জাতের?
     গোপনে শোভা পায়,
সকল মায়ের মান-সম্মান
      ধুলায় যে মিশে যায়।


সামান্যতম সুখের লাগিয়া-
    কি কাজ করিলি তুই?
মনে মনে ভাবিলি একাই
    জীবনে ধন্য হবি রে তুই।


ভুল করে জীবনের তরে-
     মাশুল কিভাবে দিবে,
মা-বাবার মাথা খেয়ে তুই
   চলবি লোক লজ্জার ভয়ে।


বয়স হয়েছে চৌদ্দ পনের-
    সাহস ছিল তার বড়,
পাকনা সেজে আবেগ নিয়ে
   কেন অন্যের হাত ধর?


বিদ্রঃ-আমার চোঁখের সামনে ঘটে যাওয়া ঘটনার আলোকে আমার এ লিখা।