সাদা কুয়াশার বাড়ি দাঁড়িয়ে,লনের জবুথবু
ঘাস মাড়িয়ে নেমে এলে- যেন স্নো-হোয়াইট,
হাড় কাঁপানো শীতে কাঁপলো না শরীর, কাঁপলো হূদয়।


মনে হলো দূরে কোথাও শুনলাম ভাঙনের স্বর,
বুঝলাম না কেন। তুমিতো ছিলে আপাদমস্তক পর।
কুয়াশার মতো অস্পষ্ট স্বপ্ন,ছিলে বড্ড নির্দয়।


চলে গেলে বসন্তের পানে,হয়তো যৌবনের টানে,
ঠিক বুঝিনি; নাকি বুঝতে দাওনি।
আমিতো বসন্তের কাক হতে চাইনি।


এরপর কতো বসন্তের কোকিল জমালো মেলা,
এসব হয়তো তোমার কাছে নস্যি, ছেলেখেলা।
মাঝ দিয়ে বয়ে গেল বেলা; ভাবলাম ফুরাবে খেলা।


বোধের মাত্রায় আমি এখনো ছাগের বেজোড় সংখ্যা,
কিন্তু একদিন ঠিকই বাজবে অন্তের ডংকা,
কোথায় দাঁড়াবে সেদিন ! এটাই শুধু আশংকা।