তুমি জনম লভিয়া ধন্য করেছো বাংলা ভূখন্ড কৃও্বে,
তুমি অমর অজয়,রহিয়াছ তুমি বাঙ্গালী জাতির চিও্বে।
তুমি ক্ষুধার্তকে অন্ন দিয়েছো,নীড় হারাকে ঠাঁই,
তুমি মুসলিম-হিন্দু,খ্রিষ্ট-বৌদ্ধ সবাইকে ভেবেছ ভাই।


তুমি নিজের বস্র তুলে দিয়েছো নাঙ্গা দুঃখীর গাএে,
তুমি বিভেদ করোনি গোত্র-জাতি খেয়েছো একি পাত্রে।
তোমাতে রহিয়াছে শ্রেষ্ঠ মানব,দাবানল, আগ্নেয়গিরি,
তুমি চরন তলে দলিয়াছো সব যালিমের উঁচানো সিঁড়ি।


শ্বাপদ শোষকের নিত্য প্রহারে বাঙ্গালী মরেছে ধুঁকে ধুঁকে,
মুজিব তোমার বজ্রকন্ঠে তাদের উঠেছিলো শির কেঁপে কেঁপে।
তুমি ৭১এর রনাঙ্গণের রণভৈরী,মহাহুংকার।
তুমি উঠিয়ে অস্র বাতিল করেছিলে সংহার।


তুমি উৎপীড়িতের সাহষ,বীর যোদ্ধা মহারথী,
তুমি ঢাল, নির্যাতিতের রহ্মাকবজ ৭১এর রণপতি।
তুমি যজ্ঞের ন্যায় ভস্ম করেছো অত্যাচারীর রণাঙ্গন,
বাঙ্গালী তাদের রক্ত দিয়ে বাংলা করেছে প্রহ্মালণ।


তুমি বাঙ্গালী জাতির মুক্তিপণে দিয়েছো আপন প্রাণ,
তোমার রক্তে রাঙ্গিয়ে বাংলা পেয়েছে পরিত্রাণ।
তুমি বাঙ্গালিকে দিয়েছো স্বাধীনতা নিজে দিয়ে বলিদান,
তাইতো বঙ্গবন্ধু বঙ্গবন্ধু বলে, কাঁদে বাঙ্গালীর প্রাণ।