রাক্ষসরাজ্যের দুয়ার উন্মুক্ত
প্রধান নয়, পশ্চাৎ
মানুষের ক্ষুদ্রদলের গমন তাতে নিরবিচ্ছিন্ন
নারী, শিশু,বৃদ্ধ, পৌড়া বিষাদে আচ্ছন্ন।
চোখে মুখে আতংক-দগদগে ঘা
জ্বলছে দূর গ্রামে আগুন, কুন্ডলীপাক ধোঁয়া
নিজ ভূম হতে বিতাড়িত
অন্য মাটিতে আশ্রিত!
জীবন্মৃত !
বস্তা,পলিথিন,পাহাড়ঘেরা চাপা আতংক
উদ্ভ্রান্ত, দিকশূন্য।
রাখাইনের আকাশ দুঃখের কালো মেঘে ঢাকা
নরকের সাক্ষীদের আর্তনাদে বাংলাদেশের পাহাড়েরা আজও হয়ত কাঁদে। কারণ-
ওরাই ওদের আশ্রয় দাতা।
হিংস্র হায়েনাদের করাতদন্তের বিশ্রী হাসি
এখনো মাঝ রাতে ওদের ঘুমহীন করে
অনাগতদের কি হবে?
ওদের ভাবায়।
তাই ত রোহিংগাদের চোখের মাঝেই দেখা যায় জ্বলে পুড়ে সর্বশান্ত হওয়া বাঁশের কাঁচাপাকা ঘরের পোড়া শব্দ - কট কট কট!
তাতে মাংস পোড়া উৎকট গন্ধ।
মানুষের মাংস। জীবন্ত মানুষের।